সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে - সার্বিয়ায় বেতন কত
সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে বর্তমানে সার্বিয়ায় কোন কাজের বেতন কেমন। বাংলাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক কর্মী ইউরোপের দেশ সার্বিয়ার কাজে সুযোগ পাচ্ছেন। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সার্বিয়াতে এজেন্সিরা প্রচুর কর্মী পাঠাচ্ছেন। ননসেনজেন কান্ট্রি গুলোর মধ্যে টপ রেঙ্কে থাকা দেশ হচ্ছে সার্বিয়া।
ইউরোপের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের বলকান অঞ্চলে অবস্থিত। এই দেশটি বর্তমানে বাংলাদেশী কর্মীদের জন্য নতুন এক সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় সার্বিয়ায় কর্মসংস্থান ও বেতনের সুযোগ তুলনামূলক বেশি। দেশটির সরকার বিদেশি কর্মীদের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত করেছে।
পেজ সূচিপত্রঃ সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে
- সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে
- বর্তমানে সার্বিয়ার ভিসা রেশিও কেমন
- সার্বিয়া যাওয়ার উপায়
- সার্বিয়া ভিসা আপডেট ২০২৫
- সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়
- সার্বিয়া যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- সার্বিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি
- সার্বিয়ায় কাজের বেতন কত
- সার্বিয়া যেতে কত বয়স লাগবে
- শেষ কথাঃ সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে
সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে
সার্বিয়া দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের একটি দেশ। দেশটি মূলত ভলকেনো উপদ্বীপের একটি দেশ।
সার্বিয়া এখন অনেকের কাছেই স্বপ্নের দেশ। বর্তমানে যারা এই দেশটিতে ২০২৫ সালে
আসতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য টুরিস্ট ভিসায় বা বিজনেস ভিসায় এই দেশে
আসার জন্য কিন্তু সর্বোচ্চ ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। স্টুডেন্ট
ভিসায় যেতে চাইলে আপনার খরচ পড়বে প্রায় ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। আর আপনি যদি
ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আসতে চান বাংলাদেশ থেকে, সেই ক্ষেত্রে আপনার ৮ থেকে ১০
লক্ষ টাকার মত খরচ হবে। বা কিছু কম বেশি হতে পারে।
তবে আপনি যদি কোন ভাল এজেন্সি বা বিশ্বাসযোগ্য যদি কোন মাধ্যম পেয়ে থাকেন তাহলে
অবশ্যই আপনারা আপনাদের ফাইলটি সাবমিট করতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে সার্বিয়া যেতে
কত টাকা লাগে এটা স্পেসিফিক অ্যামাউন্ট বলা যায় না। একেক ধরনের একেক এজেন্ট এর
কাছে খরচ ভিন্ন ভিন্ন কিছুটা হতে পারে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যারা ফাইল জমা
দিয়েছে অতীতে এবং বর্তমানে দিচ্ছে তাতে আপনার খরচ হতে পারে ৮ থেকে ১০ লক্ষ
টাকা।
বর্তমানে সার্বিয়ার ভিসা রেশিও কেমন
২০২৫ সালে সার্বিয়া সরকার একটা বড় ঘোষণা দিয়েছে । তারা এই বছর এক লক্ষ ওয়ার্ক
পারমিট ইস্যু করার বড় পরিকল্পনা নিয়েছে। সার্বিয়া এখন তাদের শ্রম বাজারে
বিদেশি কর্মীদের বেশি করে স্বাগত জানাচ্ছে। এতে করে আপনারা যারা সার্বিয়া যেতে
চান তাদের জন্য একটা দারুন খবর। এতে করে কাজের সুযোগের সংখ্যা বেড়েছে । তবে মনে
রাখতে হবে যত বেশি সুযোগ তত বেশি প্রতিযোগিতা। তাই আপনাকে আরো ভালোভাবে প্রস্তুত
হয়ে দক্ষতা তৈরি করে সার্বিয়া ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে ।
আরো পড়ুনঃ কানাডা যেতে কত টাকা লাগে - কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায়
সার্বিয়া এবার নতুন ভাবে বাংলাদেশ থেকে ২৫ হাজার কর্মী নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
নতুন এই কর্মী নিয়োগ হবে সার্বিয়ার কৃষি , নির্মাণ , হোটেল । ও গার্মেন্টস
সেক্টরে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশীদের জন্য ইউরোপে কাজের জন্য এক নতুন দরজা খুলে
যাচ্ছে। সবচেয়ে পরিবর্তনে এসেছে এবার বেতন ও চুক্তির শর্তে । পূর্বের
তুলনায় বেতন ২০ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। সাথে থাকছে নতুন কিছু
অতিরিক্ত সুবিধা। যেমনঃ বিনামূল্যে থাকা , মেডিকেল বীমা এবং বছরে একবার দেশে
ফেরার সুযোগ ।
সার্বিয়া যাওয়ার উপায়
২০২৫ সালে সার্বিয়া নিয়ে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তণ এসেছে যা জানাটা আপনার
জন্য খুবই জরুরী। ডি ভিসার জন্য লেবার মার্কেট টেস্ট। আগে যখন আপনি বাংলাদেশ থেকে
ডি ভিসার জন্য সার্বিয়ার আবেদন করতেন তখন একটি লেবার মার্কেট টেস্টের বিষয়ে
আসতো। কিন্তু এখনকার নিয়ম অনুযায়ী ভিসার টেস্টের সময় এই ঝামেলা আর নেই। এটা
একটা বিরাট স্বস্তি।। এর ফলে আপনার ভিসার প্রসেসিং টাইম অনেকটা কমে যাবে।
তবে এখানে একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় মনে রাখতে হবে ,সার্বিয়াতে পৌঁছানোর পর যখন
আপনি আপনার সিঙ্গেল পারমিটের জন্য আবেদন করবেন। তখন কিন্তু এই টেস্টটা আবারও
লাগবে তাই এর জন্য আপনাকে আগে থেকে মানসিক ও কাগজপত্রগত প্রস্তুত থাকতে হবে । এতে
আপনার সময় ও পরিশ্রম দুটোই বাঁচবে । বাংলাদেশ থেকে বিভিন্নভাবে সার্বিয়া যাওয়া
যায় । যেমনঃ সরকারি ও বেসরকারি ভাবে এই দুই উপায়ে। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়
ও বোয়েসেলের মাধ্যমেও সার্বিয়া যাওয়ার বেশ ভালো একটা সুযোগ রয়েছে।
সার্বিয়া ভিসা আপডেট ২০২৫
সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে সার্বিয়া বেতন কত তা জানার পাশাপাশি সার্বিয়া ভিসা আপডেট সম্পর্কে জানা আপনার জন্য খুব জরুরী। সার্বিয়া সরকার ২০২৫ সালে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে কর্মী নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ইতোমধ্যে দেশটির কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বিদেশী কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ঢাকার একটি স্বীকৃত রিক্রুটিং এজেন্সি এশিয়া কন্টিনেন্টাল গ্রুপ বিডি এর মাধ্যমে সার্বিয়ার একটি টেক্সটাইল কোম্পানি ৬০০ জন কর্মী নেওয়ার কার্যক্রম শুরু করেছে ।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে - বিস্তারিত
সার্বিয়ার শ্রমবাজারে বাংলাদেশীদের জন্য এখন ব্যাপক সম্ভাবনরময় হিসেবে দেখা হচ্ছে । দেশটির সরকার বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় এক লাখ দক্ষ বিদেশি কর্মীর ভিসা ইস্যুর পরিকল্পনা করেছে। পাশাপাশি, ২০২৭ সালে অনুষ্ঠিতব্য ইউরো এক্সপো আয়োজনের জন্য দেশটির প্রায় পাঁচ লাখ নির্মাণ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে বলে জানানো হয়েছে। বর্তমানে সার্বিয়া যাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে ডিজিটাল সিস্টেমে। প্রথমে সার্বিয়া ২৫ হাজার কর্মীর আবেদন গ্রহণ করবে এবং পরবর্তী পর্যায়ে এবং আরও ৫০০০০ কর্মী নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়
সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে জানাটা যেমন জরুরী । তেমনই বাংলাদেশ থেকে
সার্বিয়ায় কাজ করতে গেলে প্রথমে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করতে হয়। এই ভিসা
নিজ উদ্যোগে বা অনুমোদিত রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে করা যায়। যদি আপনার
কাছে সার্বিয়ার কোন কোম্পানির অফার লেটার ও ওয়ার্ক পারমিট অনুমোদন পত্র থাকে,
তবে আপনি সরাসরি আবেদন করতে পারেন। আর যদি আপনি এজেন্সির সহায়তায় যেতে চান ,
তাহলে সেই ক্ষেত্রে এজেন্সি থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে
যেতে হবে।
প্রথমে আপনাকে বলব এইদেশটিতে ওয়ার্ক পারমিটে আসার জন্য একটি ভাল এজেন্সি বা ভালো মাধ্যম ধরে আপনাকে এপ্লাই করতে হবে। আপনার ফাইলটা যদি তারা সঠিকভাবে সাবমিট করে থাকে তবে দেশটি থেকে আপনি কিন্তু দুই তিন মাসের মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট পেয়ে যাবেন। আর ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার পরে আপনার পাসপোর্ট এর ভিসা হতে এম্বাসি থেকে সময় লাগবে আরো দুই তিন মাস। এই সর্বমোট ৫থেকে ৬ মাস আপনার ভিসা প্রসেসিং হতে সময় লাগবে।
সার্বিয়া যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে তা জানার পাশাপাশি সার্ভাতে যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে সেটাও জেনে নিতে হবে। সার্বিয়া দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের একটি দেশ। সার্বিয়ার অফিশিয়াল ভাষা সার্বিয়ান। তবে ইংরেজি মোটামুটি চলে। বাংলাদেশ থেকে আপনি পাঁচ ধরনের ভিসা তে সহজে সার্বিয়া যেতে পারবেন। ভিজিট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা , স্টুডেন্ট ভিসা , কাজের ভিসা ও বিজনেস ভিসা। অর্থাৎ এই পাঁচ ধরনের ক্যাটাগরির সাথে আপনি সহজে বাংলাদেশ থেকে সার্বিয়া ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।
তবে বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসাতে বেশিরভাগ মানুষ সার্বিয়া যায়। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বা কাজের ভিসার জন্য নিচের কাগজপত্র গুলো সাধারণত প্রয়োজন হয়ে থাকে।
- বৈধ পাসপোর্ট
- আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট
- কাজের দক্ষতার সার্টিফিকেট
- পূর্ববর্তী কাজের অভিজ্ঞতা প্রমাণপত্র
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- জব অফার লেটার
- ওয়ার্ক পারমিট অনুমোদন পত্র
- ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট (প্রয়োজনে)
- মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
সার্বিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি
- ইলেকট্রিক্যাল
- ইলেকট্রনিক্স
- ড্রাইভিং কাজ
- হোটেল বা রেস্টুরেন্ট এর কাজ
- আইটি সেক্টরের কাজ
- কনস্ট্রাকশন এর কাজ
- প্লাম্বার মানে পাইপ ফিটিং এর কাজ
- কৃষি কাজ
- ক্লিনিং এর কাজ
সার্বিয়ায় বেতন কত
সার্বিয়ায় বেতন নির্ভর করে কাজের ধরণ ও দক্ষতার উপর। কনস্ট্রাকশন , ড্রাইভিং , ফ্যাক্টরি, কৃষি, হোটেল ও রেস্টুরেন্ট সেক্টরে বেতন তুলনামূলক বেশি। গড়ে মাসিক বেতন ৬০০ থেকে ১২০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে। তবে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকলে এই পরিমাণ আরো বেশি পাওয়া সম্ভব। আর আপনি যদি ইস্কিল ওয়ার্কার হয়ে থাকেন। আপনি যদি অভিজ্ঞ শ্রমিক হয়ে থাকেন । আপনার যদি এক্ষেত্রে কাজের অভিজ্ঞতা থাকে ।
আরো পড়ুনঃ এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা - এস্তোনিয়া ভিসা ফর বাংলাদেশী
সেই ক্ষেত্রে এই দেশটি থেকে আপনি সর্বোচ্চ ৮০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা বেতন পেয়ে
থাকবেন। আর আপনি যদি একজন ননস্কিল ওয়ার্কার হয়ে থাকেন মানে আপনার কোন কাজের
অভিজ্ঞতা নেই । আপনি একজন অদক্ষ শ্রমিক । সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আপনি এই দেশটিতে
সর্বনিম্ন ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা বেতন পেতে পারেন নতুন অবস্থায় । আর পরবর্তীতে
যখন আপনি কাজ শিখতে পারবেন তখন কিন্তু আপনার বেতন বেড়ে দাঁড়াবে ৮০ থেকে৯০ হাজার
বা এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত ।
সার্বিয়া যেতে কত বয়স লাগবে
বাংলাদেশ থেকে সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৬০ এর মধ্যেহতে হবে। তখনই কিন্তু আপনি এই দেশটিতে ভিসার জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। আর টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে এই দেশটিতে সব ধরনের বয়সের লোকজনই কিন্তু প্রবেশ করতে পারবে বা এপ্লাই করতে পা্রবে। তবে টুরিস্ট ভিসার জন্য ১৮ বছরে নিচে হলে অভিভাবকের অনুমতি পত্র লাগবে। এছাড়া টুরিস্ট ভিসায় হোক স্টুডেন্ট ভিসায় হোক বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসাই হোক ন্যূনতম বয়স হতে হবে সার্বিয়া যেতে ১৮ বছর।
তবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য সবচেয়ে ভালো বয়স হলো ২০ বছর থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে। ভিসাটি করতে পারলে ওয়ার্ক পারমিটে তাড়াতাড়ি অনুমোদন পাওয়া যায় এবং সহজে কাজও ভালো পাওয়া যায়। বর্তমান সময়ে যারা সার্বিয়া যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য কিন্তু সবথেকে ভালো সময় হচ্ছে এখন সার্বিয়া যাওয়ার জন্য। কারণ বর্তমানে এখন সার্বিয়া যাওয়ার জন্য ভালো পরিমাণে বেশ ভিসা ইস্যু হচ্ছে। এছাড়া মনে রাখতে হবে যে দক্ষ কর্মীদের চাহিদা সার্বিয়াতে সব সময় বেশি।
শেষ কথাঃ সার্বিয়া যেতে কত টাকা লাগে
প্রথমত সার্বিয়ায় ওয়ার্ক পারমিটে যেতে আপনার ডকুমেন্ট যদি ঠিকঠাক দিয়ে থাকেন এবং এজেন্সি যদি গুরুত্ব সহকারে কাজ করে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি অল্প সময়ের মধ্যে অর্থাৎমাত্র ১০ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে আপনি ওয়ার্ক পারমিট আনতে পারবেন। এটাতে যদি আপনার লইয়ারটা ভালো হয়ে থাকে এবং কোম্পানি যদি ভালো হয়ে থাকে । বা এজেন্সি আপনার পাসপোর্ট ডকুমেন্ট হাতে নিয়ে সাথে সাথে যদি এপ্লাই করে থাকে ।
বর্তমানে খুব অল্প সময়ের মধ্যে ভিসা প্রসেসিং ,স্ট্যাম্পিং , ম্যানপাওয়ার তারপরে ফ্লাইট সকল কাজ তাড়াতাড়ি করা যাবে । ননসেনজেন দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে টপে থাকা দেশ হচ্ছে সার্বিয়া । সেখানে যেতে পারলে আপনি পাশে থেকে ৬০০ ইউরো মাসে সাধারণ কর্মী হিসেবে বেতন পেয়ে থাকবেন। যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকার কাছাকাছি হয়ে থাকে। সার্বিয়াতে আপনি কাজ করতে করতে অভিজ্ঞতা হলে কাজ পরিবর্তন করার সুযোগ পাবেন।

.webp)

আপনার মূল্যবান মতামত দেন। এখানে প্রতিটি মতামতের রিভিউ প্রদান করা হয়।
comment url