দুবাই যেতে কত বছর বয়স লাগে - ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
write poth
৯ অক্টো, ২০২৫
দুবাই যেতে কত বছর বয়স লাগে তা জানতে মধ্যপ্রাচ্যের সবথেকে ধনী দেশ আরব
আমিরাতের উন্নত শহর দুবাই। বিলাসবহুল শপিংমল আকাশচুম্বী ভবন ও গোল্ড
মার্কেটের জন্য সারা বিশ্বে দুবাই খ্যাতি অর্জন করেছে। বর্তমানে সংযুক্ত
আরব আমিরাতে প্রায় ৯০ লাখের বেশি বিদেশি শ্রমিক রয়েছে।
প্রতিনিয়ত আবার নতুন করে বিভিন্ন খাতে অসংখ্য শ্রমিক নিয়োগ দান করা হচ্ছে।
বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসায় এই সকল নিয়োগ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। দুবাই সব সময়
আমাদের বাংলাদেশী ভাইদের কাছে এক স্বপ্নের গন্তব্য। কারণ খরচ তুলনামূলকভাবে
কম । আর কাজের সুযোগও প্রচুর।
ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী বয়স ও আলাদা হয়ে থাকে। প্রথমে আসি ভিজিট ভিসায় এই
ভিসাতে কোন বয়সসীমা নেই । যে কোন বয়সে ভিজিট ভিসায় দুবাই আসতে পারবেন।
এর মধ্যে বয়সের কোন সীমাবদ্ধ নেই। আপনি যে কোন বয়সে এপ্লাই করলে ভিসা পেয়ে
যাবেন। কিন্তু আপনার বয়স ১৮ বছরের কম হলে আপনার অভিভাবকের অবশ্যই অনুমতি পত্র
নিতে হবে। এটা হচ্ছে ভিজিট ভিসার ক্ষেত্রে। আরেকটি হচ্ছে ফ্যামিলি ভিসা। ফ্যামিলি
ভিসার কোন বয়সীমা নেই । এই ভিসা যে কোন বয়সেই করা যায় । স্টুডেন্ট ভিসায়
অবশ্যই আপনাকে ১৮ বছরের উপরে হতে হবে ।
কাজের ভিসা নিয়ে আসতে হলে আপনাকে ১৮ বছরের উপরে হতে হবে। আর এখানে আপনার
বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্ন রকম আপনার কাজে অভিজ্ঞতা অনুযায়ী ভিসা দিয়ে থাকে। তাই
আপনি যদি কাজের ভিসা নিয়ে আসতে চান তাহলে আপনাকে ২১ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে হতে হবে
। এর নিচে আপনার বয়স হলে কাজের ভিসা পাওয়া যাবে না। এরপর অনেকে ভিজিট ভিসা
নিয়ে আসার পর দুবাইয়ে কোন কোম্পানিতে এপ্লাই করেন। তাদের অবশ্যই ১৮ প্লাস বছর
বয়স হতে হবে । তবেই ভিজিট ভিসাই এসে দুবাইয়ের কোন কোম্পানিতে আপনি এপ্লাই করতে
পারবেন।
দুবাই যেতে কত টাকা লাগে
দুবাই যেতে কত টাকা লাগে ও দুবাই যেতে কত বছর বয়স লাগে। এটি আপনি যখন দুবাই
যাওয়ার জন্য মনস্থির করবেন, তখন জানা আপনার জন্য খুব প্রয়োজন। দুবাই এ
বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা রয়েছে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসার দাম কম বেশি হয়ে
থাকে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে জীবিকার উদ্দেশ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে
বাংলাদেশিরা দুবাই যায়। বর্তমান দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা তৈরি করতে সর্বনিম্ন
খরচ হয় প্রায় ৫ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ প্রায় ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে
পারে।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে সব থেকে বেশি টাকা খরচ হয়ে থাকে। কারণ
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা তৈরি করতে খরচ হয়ে থাকে। কারণ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা তৈরি খরচ
অন্যান্য ভিসার থেকে বেশি। বর্তমানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে বিমান
ভাড়া ও আনুষঙ্গিক সকল খরচ মিলে নূন্যতম ৮ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত
হয়ে থাকে। তবে সব সময় দুবাই ভিসা করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন অসাধু দালাল
বা এজেন্সি দের লোভনীয় ভুল তথ্য থেকে সাবধান থাকি।
দুবাই কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি
দুবাই কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জানার জন্য প্রথমে আপনাকে জেনে নিতে হবে
দুবাই যেতে কত বছর বয়স লাগে। ২০২৫ সালে আরব আমিরাতের উন্নত শহর দুবাইয়ে
বাংলাদেশিদের জন্য চাকরির প্রচুর সুযোগ রয়েছে। দুবাই উন্নত শহর হওয়ায় উন্নত
জীবন যাপনে বাংলাদেশ থেকে অসংখ্য মানুষ পরিবার নিয়ে দুবাই যায়। পরিবারের পুরুষ
সদস্যরা বেশি বেতনের কাজের সন্ধান করে। বেশি বেতনে ওভারটাইম করা যায় এমন কাজে
বেশি টাকা বেতন পাওয়া যায়।
যেমনঃ গার্মেন্টস ,শপিংমল , কনস্ট্রাকশন ,ক্লিনার , ড্রাইভিং এর কাজের বেতন
তুলনামূলক বেশি হয়ে থাকে। এ সকল কাজের বেতন ৬০ হাজার টাকা থেকে ৮০ হাজার টাকা
পর্যন্ত ইনকাম করা যায়। তবে দক্ষ পেশাজীবীদের বেতন অনেক বেশি। এরমধ্যে জনপ্রিয়
কিছু চাকরির তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
শ্রমিক বা কনস্ট্রাকশন ওয়ার্কারঃ ভবন নির্মাণ , টাইলস বা প্লাম্বিং কাজের জন্য
শ্রমিক দরকার পড়ে।
হোটেল বা রেস্টুরেন্টে স্টাফ হিসেবেঃ ওয়েটার , কিচেন হেল্পার এবং ক্লিনার
হিসেবে কাজ পাওয়া যাবে।
সিকিউরিটি গার্ড যেমনঃ বিভিন্ন কোম্পানি ও হোটেল নিরাপত্তা কর্মী।
ড্রাইভারঃ ট্যাক্সি , লরি ও ব্যক্তিগত গাড়ির ড্রাইভার।
সেলসম্যান ও ক্যাশিয়ারঃ সুপারমার্কেট শপিংমল ও রিটেইল স্টোরের সেলসম্যান
,ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ পাওয়া যায় ।
ইলেকট্রিশিয়ান , প্লাম্বার ও মেকানিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনিক্যাল
সেক্টরের কাজ ।
ডেলিভারি রাইডার যেমনঃ ডেলিভারি অনলাইন ফুড সার্ভিস । এখানে অনেক কাজ পাওয়া
যায়।
দুবাই সর্বনিম্ন বেতন কত
দুবাই সর্বনিম্ন বেতন কত জানা থাকলে দুবাই কাজ করে সর্বনিম্ন কত টাকা ইনকাম করা
যাবে সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শহর দুবাই।
সর্বনিম্ন বেতন প্রায় বাংলাদেশি টাকায় ৩৮ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫৭ হাজার
টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। বর্তমানে দুবাই বিভিন্ন কাজের সুযোগ রয়েছে। দুবাই
সাধারণ কাজের সর্বনিম্ন বেতন ১২০০ দিরহাম থেকে ১৮০০ দিরিহাম পর্যন্ত হয়ে
থাকে।
তবে দুবাই উচ্চপর্যায়ে কাজের সর্বনিম্ন বেতন ২২০০ দিরহাম থেকে ২৭০০ দিরহাম
পর্যন্ত হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশী টাকায় ৭০ হাজার টাকা থেকে ৮৬০০০ টাকা । একজন
ওয়েটারের সর্বনিম্ন বেতন ৪০ হাজার টাকা থেকে ৬০ হাজার টাকা । একজন
ইলেকট্রিশিয়ান এর বেতন সর্বনিম্ন ৬০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা । একজন মেকানিকের
সর্বনিম্ন বেতন ৬০ হাজার টাকা থেকে ৮০ হাজার টাকা । একজন ডেলিভারি ম্যানের
সর্বনিম্ন বেতন ৪০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা।
দুবাই যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
দুবাই যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে জানতে আবেদন করার পূর্বে জেনে নিতে হবে দুবাই
যেতে কত বছর বয়স লাগে। সংযুক্ত আরব আমিরাত এর অন্যতম বৃহৎ অর্থনৈতিক কেন্দ্র
দুবাই। যেখানে বিভিন্ন দেশের পেশাদার এবং অদক্ষ শ্রমিকদের কাজের সুযোগ পেতে
আগ্রহী । ২০২৫ সালে দুবাইয়ে কাজের ভিসার জন্য নির্দিষ্ট কিছু ডকুমেন্টস যা
আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পন্ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । কাজের ভিসার জন্য কিছু মৌলিক
ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হয় ।
যা আবেদনকারীর ব্যক্তিগত এবং পেশাদারের পরিচয় নিশ্চিত করতে সাহায্য করে । এই
ডকুমেন্টসগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
পাসপোর্ট থাকতে হবে । যার মেয়াদ কমপক্ষে অন্তত ছয় মাস থাকা অত্যন্ত জরুরী ।
পাসপোর্ট সাইজের ছবি ।
ন্যাশনাল আইডি কার্ড ।
চাকরির অফার লেটার । স্বীকৃত কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া
চাকরি চুক্তিপত্র । কোম্পানির সিলমোহর ও স্বাক্ষর অবশ্যই থাকতে হবে ।
স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ডকুমেন্টস ।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট বা ইসিসি ।
শিক্ষাগত যোগ্যতার ডকুমেন্টস।
প্রত্যয়ন পত্র । বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং দুবাই দূতাবাস থেকে
স্বীকৃত নিতে হবে ।
ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
দুবাই আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করার পূর্বে আপনাকে জেনে নিতে হবে দুবাই যেতে কত বছর
বয়স লাগে।দুবাই কাজের ভিসার জন্য কিছু ধাপ সম্পূর্ণ করতে হয়। যেমনঃ। চাকরির
অফার গ্রহণ দুবাইতে একটি অনুমোদিত কোম্পানির কাছ থেকে একটি চাকরির অফার পাওয়া।
নথি প্রস্তুত করা ,পাসপোর্ট ছবি স্ক্যান রিপোর্ট ,পুলিশ ক্লিয়ারেন্স , একাডেমিক
সার্টিফিকেট সংগ্রহ করা। স্পন্সর আবেদন জমা দেওয়া। নিয়োগকর্তা ইউ এ
ই ইমিগ্রেশন অফিসে ভিসার জন্য জমা দিতে হবে।
প্রাথমিক ভিসার অনুমোদন হলে কাজের এন্ট্রি পারমিট ইস্যু করা হয়। এরপর
মেডিকেল পরীক্ষা ও বিএম ইটি এর জন্য আবেদন করতে হয়। সবশেষে আবাসিক অনুমোদন।
সফলভাবে সব প্রক্রিয়া শেষ হলে চাকরির জন্য আবাসিক অনুমোদন প্রদান করতে হবে। সব
সময় খেয়াল রাখতে হবে আপনাকে যেন কোন ভাবে ভুয়া এজেন্সির মাধ্যমে প্রতারিত না
হন। সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি কোন দুবাইয়ে আত্মীয়-স্বজন থাকে তাহলে তার
মাধ্যমে ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা।
দুবাই কেমন শহর
দুবাই আসলে কেমন শহর দুবাইকে বলা হয় সিটি অফ সুপারলেটিভস বা সেরাদের সেরা শহর।
কারণ এখানে সবকিছুই সবচেয়ে বড় , সবচেয়ে উঁচু আর সবচেয়ে সেরা । বিশ্বের
সর্বোচ্চ ভবন বুর্জ খলিফা। একমাত্র সাততারাকা বুর্জ অফ আল আরাফ। আর মানুষের তৈরি
সবচেয়ে বড় দ্বীপ পাম জুমেরা । দুবাই যেন মানুষের কল্পনাকে ছাড়িয়ে গেছে।
দুবাইয়ের জনসংখ্যার ৮৫ ভাগ মানুষই বিদেশী। ২০০ এর বেশি দেশের মানুষ একসাথে কাজ
করে। যা এক সত্যি কারে গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত করেছে।
দুবাই সবচেয়ে নিরাপদ শহর গুলির একটি।। এখানকার কঠোর আইন কানুন ও পরিষ্কার
রাস্তাঘাট আপনাকে মুগ্ধ করবে । বিশাল বিশাল শপিংমল , ডিজাইনার ব্র্যান্ড, গোল্ড
সোপ থেকে শুরু করে ডেজার্ট সাফারি , স্কি দুবাই মরুভূমির মাঝে ইনডোর রিসোর্ট
বিনোদনের জন্য এখানে কি নেই ।বুর্জ খলিফা বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবনের চূড়া থেকে
সূর্যাস্ত দেখার দৃশ্য জীবনের সেরা মনে হতে পারে। দুবাই মল ও ফাউন্টেন শো বিশ্বের
এই অন্যতম মলে শপিং করুন আর সন্ধ্যায় দেখুন দুবাই ফাউন্টেনে জাদুকরি মিউজিক্যাল
শো।
বাংলাদেশীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া
দুবাই যেতে কত বছর বয়স লাগে তা ভিসা করার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে। এরপর জেনে
নিব আমরা বাংলাদেশের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া। বাংলাদেশীদের জন্য তুলনামূলক দুবায়ের
ভিসা পাওয়া বেশ সহজ । সাধারণত আমরা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যাই যা ৩০ বা ৬০ দিনের
জন্য হয় । এছাড়াও রয়েছে ভিজিট ভিসা এবং কাজের জন্য এমপ্লয়মেন্ট ভিসা। আপনাকে
সরাসরি টুরিস্ট ভিসার জন্য দূতাবাসে যেতে হবে না ।
কোন স্বীকৃত ট্রাভেলস এজেন্সি এয়ারলাইন্স যেমনঃ এমিরেটস বা হোটেলের মাধ্যমে
ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন । ওয়ার্ক ভিসা । যদি কাজের জন্য যান। তাহলে আপনার
কোম্পানি আপনার ভিসার দায়িত্ব নেবে । দুবাই একটি ব্যয়বহুল শহর। তবে স্মার্টলি
চললে খরচ অনেকটাই কমানো যায় । ঢাকা থেকে দুবাইয়ের রাউন্ড ট্রিপ বিমান ভাড়া
প্রায়.৪০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা। মুদ্রা ইউ,এ, ই,দিরহাম । ১ দিরহাম প্রায় ৩২
টাকা থেকে ৩৫ টাকা সমান।
দুবাই টুরিস্ট ভিসা
দুবাই টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে জানার পূর্বে আপনাকে জেনে নেওয়া উচিত দুবাই যেতে গত
বছর বয়স লাগে। দুবাই সোনালী মরুভূমির শহর। আকাশচুম্বী টাওয়ার আর চোখ ধাঁধানো
বিলাসিতা । আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে ঘুরতে যেতে চান এই স্বপ্নের শহরে । তাহলে এই
আর্টিকেলটি আপনার জন্য। দুবাই টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে প্রথমে আপনি ভালোভাবে জেনে
নিন । বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য দুবাই টুরিস্ট ভিসা সরাসরি আবেদন করার সুযোগ
নাই।
আপনাকে যেতে হবে একজন অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্ট এর মাধ্যমে বা দুবাই ভিত্তিক
স্পন্সারসদের মাধ্যমে । যেমনঃ হোটেল ,এয়ারলাইন্স ইত্যাদি সবচেয়ে জনপ্রিয় সহজ
যোগাযোগ হচ্ছে এজেন্ট এর মাধ্যমে ৩০ দিন বা ৬০ দিনের সিঙ্গেল এন্ড টুরিস্ট ভিসা।
এই ভিসার জন্য কমপক্ষে ব্যাংক ব্যালেন্স থাকতে হবে ৫০০০০ থেকে ৮০ হাজার টাকা
পর্যন্ত। বাংলাদেশ থেকে টুরিস্ট ভিসা পেতে খরচ হয় আনুমানিক ৭৫০০ টাকা থেকে ১০৫০০
টাকা পর্যন্ত। এজেন্ট ও সময়ের উপর নির্ভর করে ভিসা প্রসেসিং হয়ে থাকে।
উপসংহারঃ দুবাই যেতে কত বছর বয়স লাগে
বর্তমানে জীবিকা নির্বাহের জন্য অসংখ্য মানুষ প্রবাসে আসে । দুবায়ের
মধ্যপ্রাচ্যের উন্নত শহর হওয়ায় প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ দুবাই ভিসার জন্য আবেদন
করছে। বর্তমান দুবাই একজন শ্রমিকের সর্বনিম্ন বেতন ন্যূনতম করে ৫০ হাজার টাকা এবং
সর্ব উচ্চ বেতন নূন্যতম ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। দুবাই সাধারণ শ্রমিকের
প্রথম দিকে বেতন তুলনামূলক কম হয়ে থাকে । দীর্ঘদিন কাজ করে অভিজ্ঞতার পর বেতন
বৃদ্ধি করা হয় । তবে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কাজ অনুযায়ী বেতনের তারতম্য দেখা
যায়।
অভিজ্ঞ শ্রমিকের বেতন শুরু থেকে বেশি প্রদান করা হয়। চাকুরীর ধরন অনুযায়ী
প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত ডকুমেন্টস আপনার লাগতে পারে । কারণ পেশাটি বিভিন্ন ধরনের
হতে পারে। তাই তার উপর ভিত্তি করে কিছু অতিরিক্ত ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়। যেমনঃ
আপনার ভিসা ক্যাটাগরি যদি প্রফেশনাল হয় তাহলে সার্টিফিকেট প্রয়োজন। যেমনঃ
ইঞ্জিনিয়ার , ডাক্তা্র, নার্স , শিক্ষক ইত্যাদি ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রফেশনাল
সার্টিফিকেটটি দরকার । আর আপনি যদি ড্রাইভিং ভিসায় যান। তাহলে অবশ্যই আপনার
চাকরির ধরন অনুযায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে ।
আপনার মূল্যবান মতামত দেন। এখানে প্রতিটি মতামতের রিভিউ প্রদান করা হয়।
comment url